বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট থেকে কি উপকার পাবে বাংলাদেশ
ইতিমধ্যে সবাই জেনে গেছেন যে আগামী মাসে সম্ভাব্য ৪ এপ্রিল উৎক্ষেপণ করা
হবে ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’। আজ মঙ্গলবার নির্মাণকারী কোম্পানি
ফ্রান্সের থেলেস এলেনিয়ার প্লান্ট হতে ফ্লোরিডার লঞ্চ প্যাডের উদ্দেশ্যে
রওনা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট। কিন্ত এটি উৎক্ষেপন হলে দেশ ও দেশের জনগণ
কি সুবিধা পাবে।মূলত এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের তিন মাস পরে এর সেবা গ্রহণ করতে পারবে বাংলাদেশ।
আমাদের দেশের স্যাটেলাইট না থাকায় এতোদিন দেশের টেলিভিশন চ্যানেল, টেলিফোন ও রেডিও বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়ায় ব্যবহার করে। এতে প্রতি বছর ভাড়া বাবদ বাংলাদেশকে ১১০ কোটি টাকা ভাড়া গুনতে হয়।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চালু হলে দেশে এই বৈদেশিক মুদ্রারই সাশ্রয় হবে। সেইসাথে ব্যাপকভাবে স্যাটেলাইটে মহাকাশ বা জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টিভি বা রেডিও চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি, নেভিগেশন বা জাহাজের ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনায়, পরিদর্শন – পরিক্রমা (সামরিক ক্ষেত্রে শত্রুর অবস্থান জানার জন্য) এটি দারুণ কাজে আসবে।
এছাড়াও দূর সংবেদনশীল তথ্যে,মাটি বা পানির নিচে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজে, মহাশূন্য এক্সপ্লোরেশন, ছবি তোলার কাজে, হারিকেন-ঘূর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পূর্বাভাস, গ্লোবাল পজিশনিং বা জি পি এস, গামা রে বারস্ট ডিটেকশন করতে,পারমাণবিক বিস্ফোরণ এবং আসন্ন হামলা ছাড়াও স্থল সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য ইন্টিলিজেন্স সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা পেতে, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিভিন্ন খনি সনাক্তকরণ, ডিজিটাল ম্যাপ তৈরি করাসহ অত্যাধুনিক অনেক কাজেই বিভিন্ন ধরণের স্যাটেলাইটের সুফল পাবে বাংলাদেশ।
ইতোমধ্যে সেবা বিপণনে প্রচার-প্রচারণা ও যোগাযোগের জন্য স্যাটেলাইট কোম্পানি উদ্যোগ নিয়েছে।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মধ্যে ২০টি দেশের ব্যবহারের জন্য রেখে বাকিগুলো অন্যান্য দেশের কাছে বিক্রি করা হবে। অব্যবহৃত এই অংশ নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের মতো দেশে ভাড়া দিয়ে প্রতি বছর ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা যাবে।
আমাদের দেশের স্যাটেলাইট না থাকায় এতোদিন দেশের টেলিভিশন চ্যানেল, টেলিফোন ও রেডিও বিদেশি স্যাটেলাইট ভাড়ায় ব্যবহার করে। এতে প্রতি বছর ভাড়া বাবদ বাংলাদেশকে ১১০ কোটি টাকা ভাড়া গুনতে হয়।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট চালু হলে দেশে এই বৈদেশিক মুদ্রারই সাশ্রয় হবে। সেইসাথে ব্যাপকভাবে স্যাটেলাইটে মহাকাশ বা জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণা, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টিভি বা রেডিও চ্যানেল, ফোন, মোবাইল ও ইন্টারনেট যোগাযোগ প্রযুক্তি, নেভিগেশন বা জাহাজের ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনায়, পরিদর্শন – পরিক্রমা (সামরিক ক্ষেত্রে শত্রুর অবস্থান জানার জন্য) এটি দারুণ কাজে আসবে।
এছাড়াও দূর সংবেদনশীল তথ্যে,মাটি বা পানির নিচে অনুসন্ধান ও উদ্ধার কাজে, মহাশূন্য এক্সপ্লোরেশন, ছবি তোলার কাজে, হারিকেন-ঘূর্ণিঝড় ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পূর্বাভাস, গ্লোবাল পজিশনিং বা জি পি এস, গামা রে বারস্ট ডিটেকশন করতে,পারমাণবিক বিস্ফোরণ এবং আসন্ন হামলা ছাড়াও স্থল সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য ইন্টিলিজেন্স সম্পর্কে আগাম সতর্কবার্তা পেতে, তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস ও বিভিন্ন খনি সনাক্তকরণ, ডিজিটাল ম্যাপ তৈরি করাসহ অত্যাধুনিক অনেক কাজেই বিভিন্ন ধরণের স্যাটেলাইটের সুফল পাবে বাংলাদেশ।
ইতোমধ্যে সেবা বিপণনে প্রচার-প্রচারণা ও যোগাযোগের জন্য স্যাটেলাইট কোম্পানি উদ্যোগ নিয়েছে।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মধ্যে ২০টি দেশের ব্যবহারের জন্য রেখে বাকিগুলো অন্যান্য দেশের কাছে বিক্রি করা হবে। অব্যবহৃত এই অংশ নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারের মতো দেশে ভাড়া দিয়ে প্রতি বছর ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা যাবে।

No comments