জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর রহস্য জেনে নিন
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে নিশ্চয়ই রয়েছে ১৩ বা ১৭ সংখ্যার একটি নম্বর। যে নম্বরকে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিভাবে এই নম্বরগুলো নির্ধারণ করা হলো? কি তথ্য আছেন এই নম্বরে? জেনে নিতে পারেন এখন থেকে –
১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ্যার তাদের প্রথম ৪টি সংখ্যা হচ্ছে জন্ম সাল। তবে প্রথম পর্যায়ে বিতরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরগুলো ১৩ সংখ্যার। এই নম্বরে জন্ম সাল যুক্ত করা হয়নি।
২. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে জেলা কোড। যেমন: ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
৩. পরবর্তী ১টি সংখ্যা হচ্ছে আরএমও (RMO) কোড। যেমন: সিটি কর্পোরেশন – ৯, সেনানিবাস – ৫, পৌরসভা – ২, পল্লী এলাকা – ১, পৌরসভার বাইরের এলাকা – ৩, অন্যান্য – ৪।
৪. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে উপজেলা কোড।
৫. পরবর্তী ২টি সংখ্যা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)।
৬. সবশেষ ৬টি নম্বর হচ্ছে ব্যক্তিগত কোড নম্বর।
কিভাবে এই নম্বরগুলো নির্ধারণ করা হলো? কি তথ্য আছেন এই নম্বরে? জেনে নিতে পারেন এখন থেকে –
১. যাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ১৭ সংখ্যার তাদের প্রথম ৪টি সংখ্যা হচ্ছে জন্ম সাল। তবে প্রথম পর্যায়ে বিতরণকৃত জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরগুলো ১৩ সংখ্যার। এই নম্বরে জন্ম সাল যুক্ত করা হয়নি।
২. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে জেলা কোড। যেমন: ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
৩. পরবর্তী ১টি সংখ্যা হচ্ছে আরএমও (RMO) কোড। যেমন: সিটি কর্পোরেশন – ৯, সেনানিবাস – ৫, পৌরসভা – ২, পল্লী এলাকা – ১, পৌরসভার বাইরের এলাকা – ৩, অন্যান্য – ৪।
৪. পরের ২টি সংখ্যা হচ্ছে উপজেলা কোড।
৫. পরবর্তী ২টি সংখ্যা ইউনিয়ন বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)।
৬. সবশেষ ৬টি নম্বর হচ্ছে ব্যক্তিগত কোড নম্বর।
Post Comment
No comments