মাঠে নামছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
আগামী ডিসেম্বরেই জাতীয় সংসদের নির্বাচন। তার আগে শুরু হয়েছে সিটি
নির্বাচন। এ লক্ষ্যে প্রস্তুত হচ্ছে আওয়ামী লীগ। এরইমধ্যে করা হয়েছে ১৫টি
সাংগঠনিক টিম। ২৬ জানুয়ারি থেকে সারা দেশে সফর শুরু করবেন নেতারা। সঙ্গে
নামবেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনাও।
দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাংগঠনিক সফরে দলের
কেন্দ্রীয় নেতারা মূলত কাজ করলেও দল চাঙা করতে সর্বক্ষণ খোঁজখবর রাখছেন
প্রধানমন্ত্রী। সফরগুলো নিজে মনিটরিং করছেন তিনি। আগামী ৩০ জানুয়ারি তার
নির্বাচনী সফর শুরু হবার কথা রয়েছে।
ওইদিন হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত এবং সিলেটে সমাবেশে যোগ দেবেন তিনি। ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি যাবেন বরিশালে। এভাবে প্রতিটি বিভাগীয় শহরে নির্বাচনী সফর করবেন। এরপর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বেছে বেছে জেলা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়া দলের কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচনের কৌশল ঠিক করা, পর্যবেক্ষণ জোরদার ও সাংগঠনিক তৎপরতা চালানোর জন্য ধানমন্ডিতে নতুন একটি কার্যালয় খোলা হয়েছে। সেসবও মনিটরিং করছেন প্রধানমন্ত্রী।
দলের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার কারণে জনগণের মধ্যে থাকা অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি দলের মধ্যে আভ্যন্তরীণ কোন্দলও তৈরি হয়েছে। যা ভাবিয়ে তুলেছে প্রধানমন্ত্রীকে। এজন্য তিনি নতুন কৌশল নির্ধারণ করতে বলেছেন সংশ্লিষ্টদের।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আরটিভি অনলাইনকে বলেন, দল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে তো কিছু সমস্যা হয়ই। এ সময়কালে সরকার অনেক উন্নয়ন করলেও তা মানুষের কাছে ঠিকভাবে পৌঁছেনি। আবার জনগণের কাছে ভুল ম্যাসেজও গেছে। দলের সাংগঠনিক সফরে এগুলোকে মাথায় নিয়েই মানুষের কাছাকাছি পৌঁছাবেন নেতারা।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সার্বক্ষণিক সব বিষয়ে নজর রাখছেন। বিভাগীয় সমাবেশ ও গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলো সফর করবেন তিনি। এতে করে জনগণের মাঝে দলের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।
সূত্র: আরটিভি অনলাইন।
ওইদিন হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত এবং সিলেটে সমাবেশে যোগ দেবেন তিনি। ৮ ফেব্রুয়ারি তিনি যাবেন বরিশালে। এভাবে প্রতিটি বিভাগীয় শহরে নির্বাচনী সফর করবেন। এরপর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বেছে বেছে জেলা সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়া দলের কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচনের কৌশল ঠিক করা, পর্যবেক্ষণ জোরদার ও সাংগঠনিক তৎপরতা চালানোর জন্য ধানমন্ডিতে নতুন একটি কার্যালয় খোলা হয়েছে। সেসবও মনিটরিং করছেন প্রধানমন্ত্রী।
দলের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, টানা দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার কারণে জনগণের মধ্যে থাকা অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি দলের মধ্যে আভ্যন্তরীণ কোন্দলও তৈরি হয়েছে। যা ভাবিয়ে তুলেছে প্রধানমন্ত্রীকে। এজন্য তিনি নতুন কৌশল নির্ধারণ করতে বলেছেন সংশ্লিষ্টদের।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ আরটিভি অনলাইনকে বলেন, দল দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে তো কিছু সমস্যা হয়ই। এ সময়কালে সরকার অনেক উন্নয়ন করলেও তা মানুষের কাছে ঠিকভাবে পৌঁছেনি। আবার জনগণের কাছে ভুল ম্যাসেজও গেছে। দলের সাংগঠনিক সফরে এগুলোকে মাথায় নিয়েই মানুষের কাছাকাছি পৌঁছাবেন নেতারা।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সার্বক্ষণিক সব বিষয়ে নজর রাখছেন। বিভাগীয় সমাবেশ ও গুরুত্বপূর্ণ জেলাগুলো সফর করবেন তিনি। এতে করে জনগণের মাঝে দলের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।
সূত্র: আরটিভি অনলাইন।
No comments