আজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করা মহৎ প্রাণ
তাঁর, প্রথম পরিচয় একজন 'মানুষ',
দ্বিতীয় পরিচয় তিনি জন্মভূমির স্বাধীনতার লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া 'মুক্তিযোদ্ধা',
তৃতীয় পরিচয় একজন আদর্শবান রাজনীতিবিদ,
দ্বিতীয় পরিচয় তিনি জন্মভূমির স্বাধীনতার লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া 'মুক্তিযোদ্ধা',
তৃতীয় পরিচয় একজন আদর্শবান রাজনীতিবিদ,
এবং চতুর্থ পরিচয় তিনি একজন সৎ,নীতিবান সাবেক সংসদ সদস্য।
মোহাম্মদ ইউসুফ, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া আসন থেকে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে এমপি নির্বাচন করে বি,এন,পি'র প্রার্থী গিয়াস উদ্দীন কাদের চৌধুরীকে বিপুল ভোটে পরাজিত করেছিলেন। উল্লেখ্য, কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর এলাকা রাঙ্গুনিয়ায় ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামীলীগের কোন প্রার্থী জয়ী হয়নি।
জনশ্রুতি রয়েছে, দলীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি তার কাছ থেকে খরচের টাকা চাইলে ইউসুফ পকেট থেকে মাত্র ২৫০ টাকা বের করে দিয়ে বলেন,‘আমার কাছে আর কোন টাকা পয়সা নেই’। কোন প্রকার অর্থ ছাড়াই সাধারণ মানুষের ভালবাসাতেই তিনি নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন। বর্তমান দুর্বৃত্তায়নের কালে তিনি আজও নজিরবীহিন ইতিহাস। কথিত আছে, তৎকালীন সরকারী দল মোহাম্মদ ইউসুফকে নিজ দলে ভেড়াতে বাড়ি ও কোটি টাকার প্রস্তাব রেখেছিল। কিন্তু আজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করা এই মহৎ প্রাণ সে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়ম নগরে নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউসুফ'কে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি বা সরকারী অর্থ লোপাটের মতো জঘন্য পাপ স্পর্শ করেনি।
বর্তমানে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখে শয্যাশায়ী তিনি, অর্থাভাবে সুচিকিৎসা করাতেও ব্যর্থ। রাষ্ট্র ও তাঁর দল,পাশে দাঁড়াবেন এটা নিশ্চিত। কারণ, তাঁকে নিয়ে আগামী কয়েকদিনের মাঝে বিভিন্ন গণমাধ্যম সরব হবেন।
কিন্তু আমরা তাঁকে নিয়ে এলাম, একজন সৎ,নির্লোভ, যোগ্যতম রাজনীতিবিদের সাথে পরিচিত করিয়ে দেবার উদ্দেশ্যে। তিনি বেঁচে আছেন আজও, কাল বা পরশু হয়তো থাকবেন না। আমাদের বর্তমান রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সরকার দলীয় সকল নেতা, উপনেতা, ছোট নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকারী উচ্চ পর্যায়ের ও নিম্ন পর্যায়ের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা আদৌ কি কিছু শিখবেন এ মানুষটির জীবনাদর্শ থেকে ?
অথবা
সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ইউসুফের এ ছবি থেকে ?
মোহাম্মদ ইউসুফ, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলার রাঙ্গুনিয়া আসন থেকে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে এমপি নির্বাচন করে বি,এন,পি'র প্রার্থী গিয়াস উদ্দীন কাদের চৌধুরীকে বিপুল ভোটে পরাজিত করেছিলেন। উল্লেখ্য, কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর এলাকা রাঙ্গুনিয়ায় ১৯৭৫ সালের পর আওয়ামীলীগের কোন প্রার্থী জয়ী হয়নি।
জনশ্রুতি রয়েছে, দলীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটি তার কাছ থেকে খরচের টাকা চাইলে ইউসুফ পকেট থেকে মাত্র ২৫০ টাকা বের করে দিয়ে বলেন,‘আমার কাছে আর কোন টাকা পয়সা নেই’। কোন প্রকার অর্থ ছাড়াই সাধারণ মানুষের ভালবাসাতেই তিনি নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন। বর্তমান দুর্বৃত্তায়নের কালে তিনি আজও নজিরবীহিন ইতিহাস। কথিত আছে, তৎকালীন সরকারী দল মোহাম্মদ ইউসুফকে নিজ দলে ভেড়াতে বাড়ি ও কোটি টাকার প্রস্তাব রেখেছিল। কিন্তু আজীবন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করা এই মহৎ প্রাণ সে প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার মরিয়ম নগরে নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউসুফ'কে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি বা সরকারী অর্থ লোপাটের মতো জঘন্য পাপ স্পর্শ করেনি।
বর্তমানে পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও বয়সজনিত বিভিন্ন অসুখে শয্যাশায়ী তিনি, অর্থাভাবে সুচিকিৎসা করাতেও ব্যর্থ। রাষ্ট্র ও তাঁর দল,পাশে দাঁড়াবেন এটা নিশ্চিত। কারণ, তাঁকে নিয়ে আগামী কয়েকদিনের মাঝে বিভিন্ন গণমাধ্যম সরব হবেন।
কিন্তু আমরা তাঁকে নিয়ে এলাম, একজন সৎ,নির্লোভ, যোগ্যতম রাজনীতিবিদের সাথে পরিচিত করিয়ে দেবার উদ্দেশ্যে। তিনি বেঁচে আছেন আজও, কাল বা পরশু হয়তো থাকবেন না। আমাদের বর্তমান রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সরকার দলীয় সকল নেতা, উপনেতা, ছোট নেতা ও পাতি নেতা এবং সরকারী উচ্চ পর্যায়ের ও নিম্ন পর্যায়ের সকল কর্মচারী ও কর্মকর্তা আদৌ কি কিছু শিখবেন এ মানুষটির জীবনাদর্শ থেকে ?
অথবা
সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ইউসুফের এ ছবি থেকে ?
No comments