Breaking News

প্রধানমন্ত্রীর নিকট খোলা চিঠি



ডিজিটাল মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমার সালাম নিবেন।
মা মাগো আপনি কোথায় ? আপনি কি আপনার ডিজিটাল সন্তানদের দু:খ-কষ্ট, হাহাকার, অপবাদ, অপমান, হৃদয়ের আর্তনাত বুঝতে পান না। গত ১১ নভেম্বর’১৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হওয়া সফল উদ্দোক্তা সম্মেলনে আমরা ডিজিটাল সন্তানেরা অনেক পেয়েছি সবচেয়ে বড় পাওয়া হল আমরা একজন মা পেয়েছি। খুবই আবেগাক্রান্ত হয়ে বলতে হয় এমন এক সময়, এমন এক মমতায়ী মা পেলাম, যিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ এর রুপকার। আপনার সদুর প্রসারী চিন্তা ও বাস্তমুখী পদক্ষেপ ও সজিব ওয়াজেদ জয় স্যার এর দিক নির্দেশনায় জুনাইদ আহমেদ পলক স্যারসহ সকল তথ্য প্রযুক্তিমনা স্যারের তত্ববধানে আমাদের মতো হাজার উদ্দোক্তা ভাইদের পরিশ্রমে আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে পরিনিত হয়েছে।আজ হতে ৫/৬ বছর আগে ডিজিটাল শব্দের সাথে মানুষ পরিচিত ছিল না। আমার মনে আছে আমি যখন ২০১১ইং সালে 
ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে যোগদান করি তখন প্রচারের জন্য পোষ্টার, লিফলেট ও মাইকিংয়ে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের সেবা সম্পর্কে জনগণকে অবগত করি আর এসবের একমাত্র অবদান ডিজিটাল বাংলাদেশ এর রুপকার আমাদের ডিজিটাল মা আপনি জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তাই আপনার মতো একজন ডিজিটাল মাকে আমাদের মতো ডিজিটাল সন্তানের পাওয়া এর চেয়ে বেশী আর কি হতে পারে। যে জায়গায় আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছিলো ? যদি জিজ্ঞাসা করতো তুমি কি করো তাহলে বলতে পারতাম না যে আমি তথ্য সেবা তে উদ্দোক্তা হিসাবে সেবা প্রদান করি। কারন আমাদের কোন ভিত্তি ছিল না। আমাদের সেই ভয়-ভীতি আর দু:চিন্তাকে দূরে ঠেলে আপনি মমতাময়ী মায়ের মতো আমাদের বুকে টেনে নিয়েছিলেন ১১ নভেম্বর’১৪ ইং তারিখে উদ্যোক্তা সম্মেলনে আপনার দেওয়া ভিডিও ভাষণের মাধ্যমে। তাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে ডিজিটাল মা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনি চিরজীবি হউন, আপনার পাশে আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা সবসময় থাকবে। আপনার স্বপ্ন ও লক্ষকে পূরন করতে আমরা বেতন-ভাতা ছাড়া নিরলস ভাবে কাজ করে আপনার স্বপ্ন পূরন করতে আজ সক্ষম হয়েছি। ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সারা দিয়ে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বধীন করার ন্যায় ২০১০ সালে আপনার ডাকে সারা দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ি আমরা বাংলাদেশের ১০,০০০ পুরুষ এবং নারী উদ্যোক্ত।আমরা সহজ সরল আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা নিজের কোন লাভ ক্ষতি না বুঝে আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে নিজেদেরকে বিলিয়ে দিয়েছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে কার কখন সময় ও বয়স চলে গেছে সেদিকে কারও খেয়াল নেই। আর খেয়াল থাকার কথাও না, কারণ আমাদের বিশাস ছিল আমরা আমাদের মায়ের আচলের ছায়ায় আছি আর মায়ের কথা রক্ষার্থে কোন সন্তানের অমঙ্গল ও সমস্যা হতে পারে তা প্রিথিবীর কোন সন্তান ভাবারও অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু মাগো তৃণমূল পর্যায়ের আপনার এই সন্তানেরা কি হালে দিনানিপাত কাটাচ্ছেন তা হয়তো আপনার পুরোপুরী জানা নেই। ইউপি নির্বাচনের পর নতুন চেয়ারম্যান আমার বহাল নিশ্চিত না দেওয়ার কারণে মাগো আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সকলসদস্যগণকে অনেক অনেক বিরক্ত করেছিলাম। অবশেষে শপথের ৯৪ দিন পর আপনার কঠোর নির্দেশের কারণে সারা বাংলাদেশের এবং মাননীয় সফল কৃষিমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক তারা বাধ্য হয়েছিল আমার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর দিতে। মাগো তারা বাধ্য হয়ে স্বাক্ষর দিয়েছে ঠিকই কিন্তু আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা যেন বাধ্য হয়ে নিজ ইচ্ছায় ডিজিটাল সেন্টার ছেড়ে চলে যায় সে ধারাও অব্যাহত রেখেছেন। মাগো আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ডিজিটাল সেন্টার কম্পিউটার শূন্য। মাসে একবার আমাদের আয়-ব্যয়, সচ্ছলতা-অসচ্ছলতা এসব বিষয় নিয়ে বসার কথা থাকলেও বছরেও একবার আমাদের খোজ-খবর নেওয়ার মত কোনো অভিভাবক নেই। যখন পরিষদে বরাদ্ধ আসে তখন ডিজিটিল সেন্টারের মালামাল ক্রয়ের এক-দেড় লক্ষ্ টাকা বরাদ্ধের প্রকল্পের নামই কেবল শুনিয়া থাকি কিন্তু কোনো মালামাল স্পর্শ ও চোখে দেখার সৌভাগ্য আমাদের হয় না। মাগো নিচে রাস্তায় কচু রোপন করা প্রথম আলো সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর আমার ফেসবুক পেইজে শেয়ার করায় সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও সরকার বিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগে আমাকে অভিযুক্ত করে চাকরীচুত্যসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটানোর হুমকী প্রদান করিয়া আসিতেছেন। মাগো আপনি আমাদেরকে নাগরিক সাংবাদিকের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তৃণমূলের সকল খবরা-খবর গণ ও সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ কারার দ্বায়িত্ব দিয়েছেন। আর সেই দায়িত্ব পালন করাতে গিয়ে জনসাধারণের চরম ভোগান্তির বিষয় সরকারের সদয় দৃষ্টি গোচরে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে কঠিন থেকে কঠিণতর শাস্তি আমি মাথা পেতে নেব। কিন্তু ব্যক্তি ও প্রতিহিংসাকাতর হয়ে যারা এক-দেড় বছর যাবত টেন্ডারকৃত রাস্তা সংস্কার না করে জনসাধারণকে চরম ভোগান্তিতে ভোগাচ্ছেন তাতে কি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে না। ইউপি চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে কতিপয় ইউপি সদস্য ও ইউপি সচিব মিলে জনগণের সেবার নামে জনসাধারণের রক্ত চুষে নিচ্ছেন তাতে কি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছেনা। যদি তাই হয় তাহলে.................
মা মাগো আপনি কোথায় ? আপনি কি আপনার ডিজিটাল সন্তানদের দু:খ-কষ্ট, হাহাকার, অপবাদ, অপমান, হৃদয়ের আর্তনাত বুঝতে পান না। গত ১১ নভেম্বর’১৪ইং তারিখে অনুষ্ঠিত হওয়া সফল উদ্দোক্তা সম্মেলনে আমরা ডিজিটাল সন্তানেরা অনেক পেয়েছি সবচেয়ে বড় পাওয়া হল আমরা একজন মা পেয়েছি। খুবই আবেগাক্রান্ত হয়ে বলতে হয় এমন এক সময়, এমন এক মমতায়ী মা পেলাম, যিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ এর রুপকার। আপনার সদুর প্রসারী চিন্তা ও বাস্তমুখী পদক্ষেপ ও সজিব ওয়াজেদ জয় স্যার এর দিক নির্দেশনায় জুনাইদ আহমেদ পলক স্যারসহ সকল তথ্য প্রযুক্তিমনা স্যারের তত্ববধানে আমাদের মতো হাজার উদ্দোক্তা ভাইদের পরিশ্রমে আজ ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবে পরিনিত হয়েছে।আজ হতে ৫/৬ বছর আগে ডিজিটাল শব্দের সাথে মানুষ পরিচিত ছিল না। আমার মনে আছে আমি যখন ২০১১ইং সালে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রে যোগদান করি তখন প্রচারের জন্য পোষ্টার, লিফলেট ও মাইকিংয়ে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের সেবা সম্পর্কে জনগণকে অবগত করি আর এসবের একমাত্র অবদান ডিজিটাল বাংলাদেশ এর রুপকার আমাদের ডিজিটাল মা আপনি জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তাই আপনার মতো একজন ডিজিটাল মাকে আমাদের মতো ডিজিটাল সন্তানের পাওয়া এর চেয়ে বেশী আর কি হতে পারে। যে জায়গায় আমাদের অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছিলো ? যদি জিজ্ঞাসা করতো তুমি কি করো তাহলে বলতে পারতাম না যে আমি তথ্য সেবা তে উদ্দোক্তা হিসাবে সেবা প্রদান করি। কারন আমাদের কোন ভিত্তি ছিল না। আমাদের সেই ভয়-ভীতি আর দু:চিন্তাকে দূরে ঠেলে আপনি মমতাময়ী মায়ের মতো আমাদের বুকে টেনে নিয়েছিলেন ১১ নভেম্বর’১৪ ইং তারিখে উদ্যোক্তা সম্মেলনে আপনার দেওয়া ভিডিও ভাষণের মাধ্যমে। তাই অন্তরের অন্তস্থল থেকে ডিজিটাল মা আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনি চিরজীবি হউন, আপনার পাশে আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা সবসময় থাকবে। আপনার স্বপ্ন ও লক্ষকে পূরন করতে আমরা বেতন-ভাতা ছাড়া নিরলস ভাবে কাজ করে আপনার স্বপ্ন পূরন করতে আজ সক্ষম হয়েছি। ১৯৭১ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সারা দিয়ে যুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বধীন করার ন্যায় ২০১০ সালে আপনার ডাকে সারা দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ি আমরা বাংলাদেশের ১০,০০০ পুরুষ এবং নারী উদ্যোক্ত।আমরা সহজ সরল আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা নিজের কোন লাভ ক্ষতি না বুঝে আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে নিজেদেরকে বিলিয়ে দিয়েছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে কার কখন সময় ও বয়স চলে গেছে সেদিকে কারও খেয়াল নেই। আর খেয়াল থাকার কথাও না, কারণ আমাদের বিশাস ছিল আমরা আমাদের মায়ের আচলের ছায়ায় আছি আর মায়ের কথা রক্ষার্থে কোন সন্তানের অমঙ্গল ও সমস্যা হতে পারে তা প্রিথিবীর কোন সন্তান ভাবারও অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু মাগো তৃণমূল পর্যায়ের আপনার এই সন্তানেরা কি হালে দিনানিপাত কাটাচ্ছেন তা হয়তো আপনার পুরোপুরী জানা নেই। ইউপি নির্বাচনের পর নতুন চেয়ারম্যান আমার বহাল নিশ্চিত না দেওয়ার কারণে মাগো আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সকলসদস্যগণকে অনেক অনেক বিরক্ত করেছিলাম। অবশেষে শপথের ৯৪ দিন পর আপনার কঠোর নির্দেশের কারণে সারা বাংলাদেশের এবং মাননীয় সফল কৃষিমন্ত্রীর নির্দেশ মোতাবেক তারা বাধ্য হয়েছিল আমার চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর দিতে। মাগো তারা বাধ্য হয়ে স্বাক্ষর দিয়েছে ঠিকই কিন্তু আপনার ডিজিটাল সন্তানেরা যেন বাধ্য হয়ে নিজ ইচ্ছায় ডিজিটাল সেন্টার ছেড়ে চলে যায় সে ধারাও অব্যাহত রেখেছেন। মাগো আপনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ডিজিটাল সেন্টার কম্পিউটার শূন্য। মাসে একবার আমাদের আয়-ব্যয়, সচ্ছলতা-অসচ্ছলতা এসব বিষয় নিয়ে বসার কথা থাকলেও বছরেও একবার আমাদের খোজ-খবর নেওয়ার মত কোনো অভিভাবক নেই। যখন পরিষদে বরাদ্ধ আসে তখন ডিজিটিল সেন্টারের মালামাল ক্রয়ের এক-দেড় লক্ষ্ টাকা বরাদ্ধের প্রকল্পের নামই কেবল শুনিয়া থাকি কিন্তু কোনো মালামাল স্পর্শ ও চোখে দেখার সৌভাগ্য আমাদের হয় না। মাগো নিচে রাস্তায় কচু রোপন করা প্রথম আলো সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবর আমার ফেসবুক পেইজে শেয়ার করায় সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন ও সরকার বিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগে আমাকে অভিযুক্ত করে চাকরীচুত্যসহ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটানোর হুমকী প্রদান করিয়া আসিতেছেন। মাগো আপনি আমাদেরকে নাগরিক সাংবাদিকের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তৃণমূলের সকল খবরা-খবর গণ ও সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ কারার দ্বায়িত্ব দিয়েছেন। আর সেই দায়িত্ব পালন করাতে গিয়ে জনসাধারণের চরম ভোগান্তির বিষয় সরকারের সদয় দৃষ্টি গোচরে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে কঠিন থেকে কঠিণতর শাস্তি আমি মাথা পেতে নেব। কিন্তু ব্যক্তি ও প্রতিহিংসাকাতর হয়ে যারা এক-দেড় বছর যাবত টেন্ডারকৃত রাস্তা সংস্কার না করে জনসাধারণকে চরম ভোগান্তিতে ভোগাচ্ছেন তাতে কি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে না। ইউপি চেয়ারম্যানের নির্দেশক্রমে কতিপয় ইউপি সদস্য ও ইউপি সচিব মিলে জনগণের সেবার নামে জনসাধারণের রক্ত চুষে নিচ্ছেন তাতে কি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছেনা। যদি তাই হয় তাহলে.................?
মো: আব্দুল হালিম
উদ্যোক্তা ও ইনফোলিডার
তৃণমুল/কলসপাড় ইউনিয়ন পরিষদ
নালিতাবাড়ী, শেরপুর।

No comments