প্রযুক্তির দুনিয়ায় আসছে কোয়ান্টাম কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তির এই মহা বিশ্বকে বদলে দিতে বাজারে আসছে এক নতুন প্রযুক্তি, যার নাম কোয়ান্টাম কম্পিউটার। গুনগতমানে, কাজে,আকৃতিতে অন্য আঁট দশটা কম্পিউটারের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই কম্পিউটার তৈরি করতে বিজ্ঞানীদের প্রচুর পরিমানে ঘাম ঝরাতে হচ্ছে।
এই কম্পিউটার দেখতে অনেকটাই ঝুলন্ত কেকের মতো। চার পাঁচ স্তরের এক ঝুলন্ত কেক,থাকবে অনেক ধাতব সিলিন্ডার ও বিভিন্ন তাঁর পেঁচানো আর সব কিছুর শেষে থাকবে একটি কালো রঙের চিপ।
কোয়ান্টাম কম্পিউটারঃ
আমাদের ব্যবহৃত কম্পিউটার মূলত বাইনারি ০ ও ১ দ্বারা কাজ করে। কাজের ক্ষেত্রে কখনও ০ অথবা ১ ব্যবহার হয়ে থাকে কিন্তু কোয়ান্টাম কম্পিটার একই সময়ে ০ ও ১ , দুটিরই ব্যবহার করতে পারবে। এই কম্পিউটারের মৌলিক একককে বলা হয়ে থাকে কিউবিটস। মূলত বাইনারি সংখ্যার এই বৈশিষ্ট্যের কারনেই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মাধ্যমে বদলে যাবে পুরো কম্পিউটার প্রযুক্তি।
আমাদের ব্যবহৃত কম্পিউটার মূলত বাইনারি ০ ও ১ দ্বারা কাজ করে। কাজের ক্ষেত্রে কখনও ০ অথবা ১ ব্যবহার হয়ে থাকে কিন্তু কোয়ান্টাম কম্পিটার একই সময়ে ০ ও ১ , দুটিরই ব্যবহার করতে পারবে। এই কম্পিউটারের মৌলিক একককে বলা হয়ে থাকে কিউবিটস। মূলত বাইনারি সংখ্যার এই বৈশিষ্ট্যের কারনেই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মাধ্যমে বদলে যাবে পুরো কম্পিউটার প্রযুক্তি।
ইকোনমিস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বোধ্য ও জটিল মেকানিকসের অপর কোয়ান্টাম কম্পিউটার। কোয়ান্টাম মেকানিকসের সুপারপজিশন ও এনট্যাংগেলমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে এই কম্পিউটার।
সংবাদমাধ্যম ওয়্যারড বলছে, কোয়ান্টাম বিটস বা কিউবিটস মূলত বাইনারি ০ ও ১ দ্বারাই কাজ করে থাকে এবং এই পুরো প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে প্রথাগত কম্পিউটার বিটসের চেয়ে বহুগুণ বেশি কাজ করতে পারে কিউবিটস।
সংবাদমাধ্যম ওয়্যারড বলছে, কোয়ান্টাম বিটস বা কিউবিটস মূলত বাইনারি ০ ও ১ দ্বারাই কাজ করে থাকে এবং এই পুরো প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে প্রথাগত কম্পিউটার বিটসের চেয়ে বহুগুণ বেশি কাজ করতে পারে কিউবিটস।
কল্যানঃ
পুরো কম্পিউটার প্রযুক্তিকে বদলে দিবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। ক্যান্সার বা এইডসের মতো মরন ব্যাধি রোগের পথ্য তৈরি করেও সাহায্য করবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। নতুন পদার্থ আবিষ্কারের এই নতুর পথ হবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। আমাদের এই মহা বিশ্বকে বাচানোর জন্য বৈশ্বিক উষ্ণতার সমস্যার প্রকৃতি বুঝতে পারবো এবং কার্বন ধরে রাখা যাবে তাও জানতে পারবো এই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মাধ্যমে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার ব্যবহারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান হবে আরও উন্নত এবং আধুনিক প্রযুক্তিময়।
কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তার বিকাশে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে পারে এই কম্পিউটার।
পুরো কম্পিউটার প্রযুক্তিকে বদলে দিবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। ক্যান্সার বা এইডসের মতো মরন ব্যাধি রোগের পথ্য তৈরি করেও সাহায্য করবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। নতুন পদার্থ আবিষ্কারের এই নতুর পথ হবে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার। আমাদের এই মহা বিশ্বকে বাচানোর জন্য বৈশ্বিক উষ্ণতার সমস্যার প্রকৃতি বুঝতে পারবো এবং কার্বন ধরে রাখা যাবে তাও জানতে পারবো এই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মাধ্যমে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার ব্যবহারের ফলে মানুষের জীবনযাত্রার মান হবে আরও উন্নত এবং আধুনিক প্রযুক্তিময়।
কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তার বিকাশে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে পারে এই কম্পিউটার।
অকল্যাণঃ
এই নতুন কম্পিউটারের ফলে যেমন অনেক ভালো দিক রয়েছে তেমনি খারাপ দিকও রয়েছে। এই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের অসৎ ব্যবহারের কারনে মানুষের ভোগান্তির শেষ থাকবে না। সন্ত্রাসীদের হাতে এই কম্পিউটার পড়লে এত দিনের ব্যবহৃত পুরো ইন্টারনেট ব্যবস্থাকে নষ্ট করে দিতে পারবে এই কম্পিউটার। কোটি কোটি মানুষের তথ্য চলে যাবে সন্ত্রাসীদের দখলে। হ্যাক হয়ে যাবে সকল সরকারি তথ্য। ইন্টারনেট ভিত্তিক আরথিক লেনদেনে দেখা দিবে বিপর্যয়।
এই নতুন কম্পিউটারের ফলে যেমন অনেক ভালো দিক রয়েছে তেমনি খারাপ দিকও রয়েছে। এই কোয়ান্টাম কম্পিউটারের অসৎ ব্যবহারের কারনে মানুষের ভোগান্তির শেষ থাকবে না। সন্ত্রাসীদের হাতে এই কম্পিউটার পড়লে এত দিনের ব্যবহৃত পুরো ইন্টারনেট ব্যবস্থাকে নষ্ট করে দিতে পারবে এই কম্পিউটার। কোটি কোটি মানুষের তথ্য চলে যাবে সন্ত্রাসীদের দখলে। হ্যাক হয়ে যাবে সকল সরকারি তথ্য। ইন্টারনেট ভিত্তিক আরথিক লেনদেনে দেখা দিবে বিপর্যয়।
নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটির কোয়ান্টাম কম্পিউটিং বিশেষজ্ঞ কলিন উইলমট বলেন, যে পক্ষ সবার আগে কোয়ান্টাম কম্পিউটারের মালিক হবে, সেই পক্ষই এই অসীম ক্ষমতার অধিকারী হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন শক্তিশালী রাষ্ট্র ও প্রযুক্তি আজ উঠে পরে লেগেছে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরিতে।
হুয়াওয়ে,আলিবাবা। গুগল,আইবিএম,মাইক্রোসফট সহ বিভিন্ন কোম্পানি নেমেছে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রতিযোগিতায়।
অতএব, যে রাষ্ট্র বা কোম্পানি সর্ব প্রথম এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হতে পারবে সেই দেশেই পরবর্তীতে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব প্রদান করবে তবে প্রথম এই কম্পিউটার যদি কোন অসৎ ব্যাকির হাতে পরে তাহলে এর রক্ষে নেই। প্রযুক্তিপ্রেমী তথা সাধারণ মানুষের আশা একটাই এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার যেন মানুষ ও প্রকৃতির কল্যানের কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।হুয়াওয়ে,আলিবাবা। গুগল,আইবিএম,মাইক্রোসফট সহ বিভিন্ন কোম্পানি নেমেছে এই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির প্রতিযোগিতায়।
No comments