ডিজিটাল সৈনিকদের দাবী।
কামরুল সরকার: প্রিয় ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা ভাই-ও বোনেরা ,
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বঘোষিত ডিজিটাল সন্তান আমরা ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তা। আমাদের মাঝে কিছু ভীতু , কাপুরুষ, তোষামতকারী রয়েছে যারা আমাদের আন্দোলনকে স্থিমিত করার চেষ্টা করছে । তারা আমাদের কখনো ভাই হতে পারে না । তারা বঙ্গবন্ধুর পরিবারের কোন সদস্য না । আমাদের বিভ্রান্ত হওয়ার কোন কারন নেই । আমাদের হৃদয়ে যে পরাধীনতার আগুন দাঊ দাঊ করে জ্বলছে তা গোপন রাখার কোন কারণ নেই ।
দেশ আমাদের মায়ের, আমাদের কিসের ভয় ? মায়ের নিকট সন্তানের দাবী।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বঘোষিত ডিজিটাল সন্তান আমরা ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তা। আমাদের মাঝে কিছু ভীতু , কাপুরুষ, তোষামতকারী রয়েছে যারা আমাদের আন্দোলনকে স্থিমিত করার চেষ্টা করছে । তারা আমাদের কখনো ভাই হতে পারে না । তারা বঙ্গবন্ধুর পরিবারের কোন সদস্য না । আমাদের বিভ্রান্ত হওয়ার কোন কারন নেই । আমাদের হৃদয়ে যে পরাধীনতার আগুন দাঊ দাঊ করে জ্বলছে তা গোপন রাখার কোন কারণ নেই ।
দেশ আমাদের মায়ের, আমাদের কিসের ভয় ? মায়ের নিকট সন্তানের দাবী।
আমরা আমাদের কথা গুলো বলবো । সত্য আর ন্যায়ের পক্ষে দাবি তুলে ধরবো ।
আমদের দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলেবে । আপনারা সবাই জানেন
বঙ্গবন্ধুর এক কথায় ৩০ লক্ষ বাঙ্গালী জীবন দিয়ে ছিল । ০২ লক্ষ মা ও বোন
ইজ্জত দিয়েছে । বঙ্গবন্ধুর প্রকাশ্যে দিনের আলোতে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিল ।
সেই ইতিহাস সভার জানা আছে নিশ্চয় ।
ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তাগন জীবনের গুরুত্ত্বপূর্ন সময়টা দিয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্বাচনী অংগীকার ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প -২০২১ বাস্তবায়নের জন্য ।
এই সচিত্র সাফল্যের প্রতিবেদন টি দেখে নীতিনিদ্ধারনী কর্তৃপক্ষ একটু বিবেচনা করবেন । ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তাদের কোন অবদান আছে কি ? থাকলে জবাব দিবেন ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে উদ্যোক্তদের অবদান অনেক ,তারা আজ বিশ্বসেরা ওয়েব পোর্টাল তৈরি , অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন , ইউনিয়ন পরিষদের চলমান সকল প্রকল্পের কাজ ,ইউপিজিপি এম আইএস, এলজিএসপি-২ এম আইএস, ইউনিয়ন পরিষদের রেজুলেশন , মাসিক, ত্রৈমাসিক,সান্মাসিক বার্ষিক বিভিন্ন প্রতিবেদন সহ সবকাজ উদ্যোক্তারাই করে থাকেন। এই সকল বিষয়ে উদ্যোক্তাগণকে প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে ।
সুতারাং এখানে আবার নতুন করে অফিস সহকারীর কোন প্রয়োজন হয় না । আর এ নতুন পদে সরকারে রজস্বখাত থেকে বিপুল পরিমান অর্থ তাদেরকে বেতন হিসাবে দিতে হবে যা আদৌ প্রয়োজন নেই।
আর যদিও সরকার মনেকরে অফিস সহকারি অবশ্যক তাহলে সেটার একান্ত প্রাপ্য এবং একমাত্র দাবিদার উদ্যোক্তারই ,কেননা অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হিসাবে উদ্যোক্তাদের অভিজ্ঞতা অনেক এবং যোগ্যতাও প্রশংসনীয় ।
তাই সরকারে প্রতি ইউডিসি উদ্যোক্তাদের দু’টা দাবি ।
১. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন বাতিল করা।
২. ইউডিসিকে জাতীয়করন করে উদ্যোক্তাদের জাতীয় রাজস্ব খাতে নিয়ে বেতন ভাতার ব্যবস্থা করা।
ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তাগন জীবনের গুরুত্ত্বপূর্ন সময়টা দিয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নির্বাচনী অংগীকার ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্প -২০২১ বাস্তবায়নের জন্য ।
এই সচিত্র সাফল্যের প্রতিবেদন টি দেখে নীতিনিদ্ধারনী কর্তৃপক্ষ একটু বিবেচনা করবেন । ডিজিটাল সেন্টারের ডিজিটাল উদ্যোক্তাদের কোন অবদান আছে কি ? থাকলে জবাব দিবেন ।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে উদ্যোক্তদের অবদান অনেক ,তারা আজ বিশ্বসেরা ওয়েব পোর্টাল তৈরি , অনলাইন জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন , ইউনিয়ন পরিষদের চলমান সকল প্রকল্পের কাজ ,ইউপিজিপি এম আইএস, এলজিএসপি-২ এম আইএস, ইউনিয়ন পরিষদের রেজুলেশন , মাসিক, ত্রৈমাসিক,সান্মাসিক বার্ষিক বিভিন্ন প্রতিবেদন সহ সবকাজ উদ্যোক্তারাই করে থাকেন। এই সকল বিষয়ে উদ্যোক্তাগণকে প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে ।
সুতারাং এখানে আবার নতুন করে অফিস সহকারীর কোন প্রয়োজন হয় না । আর এ নতুন পদে সরকারে রজস্বখাত থেকে বিপুল পরিমান অর্থ তাদেরকে বেতন হিসাবে দিতে হবে যা আদৌ প্রয়োজন নেই।
আর যদিও সরকার মনেকরে অফিস সহকারি অবশ্যক তাহলে সেটার একান্ত প্রাপ্য এবং একমাত্র দাবিদার উদ্যোক্তারই ,কেননা অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হিসাবে উদ্যোক্তাদের অভিজ্ঞতা অনেক এবং যোগ্যতাও প্রশংসনীয় ।
তাই সরকারে প্রতি ইউডিসি উদ্যোক্তাদের দু’টা দাবি ।
১. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন বাতিল করা।
২. ইউডিসিকে জাতীয়করন করে উদ্যোক্তাদের জাতীয় রাজস্ব খাতে নিয়ে বেতন ভাতার ব্যবস্থা করা।
No comments