প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ৮ দফা নির্দেশনা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মাঝে দেশপ্রেম, নৈতিক
মূল্যবোধ শেখানো এবং শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ৮ দফা
নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। সরকারি-বেসরকারি
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের প্রতিষ্ঠান প্রধানদের এ বিষয়টি
বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়াও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের সময়
নির্দেশনাগুলো মনিটরিং করার জন্য পরিদর্শকদের প্রতি নির্দেশনা রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এসএম ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সব শিক্ষার্থীকে দেশপ্রেমিক, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে।
এরাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের হাতিয়ার। এসব গুণাবলি অল্প সময়ের মধ্যে অর্জন সম্ভব নয়। সাধনা ও অধ্যবসায়ের মধ্যে দিয়ে ধীরে ধীরে তা অর্জিত হয়। তাই শৈশব থেকেই যদি এসব গুণাবলি চর্চা করা যায়, তাহলে ছেলেমেয়েরা তা বাস্তবজীবনে প্রয়োগ করতে পারবে। শিক্ষার মানোন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শেখাতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন। এগুলো আবার মনিটরিংও করা হবে।
মাউশির সহকারী পরিচালক (একিউএইউ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মাহমুদ হাসান সমকালকে জানান, ৮ দফা নির্দেশনাগুলো হচ্ছে- বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার গল্প শোনানো, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরিতে শিক্ষার্থীদের নাগালের মধ্যে ওপেন শেলফে 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ দলিলপত্র (১৫ খণ্ড)' সেটটি উন্মুক্ত রাখতে হবে। শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন অ্যাসেম্বলিতে দুটি নৈতিক বাক্য পাঠ করবে, দেয়ালে নৈতিক বাক্য লেখা থাকবে এবং শিক্ষকরা প্রতিদিন ক্লাসে ২টি নৈতিক বাক্য ব্যাখ্যা করবেন যেন ছাত্রছাত্রীরা এটি তাদের বাস্তবজীবনে প্রয়োগ করতে পারে। মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের ক্লাস ইংরেজিতেই পরিচালনা করতে হবে। ইন-হাউস-ফ্যাকাল্টি ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, শিক্ষাঙ্গন সবুজায়ন করা, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল অনুশীলন করতে হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাউশির মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এসএম ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, সব শিক্ষার্থীকে দেশপ্রেমিক, নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে তৈরি করতে হবে।
এরাই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের হাতিয়ার। এসব গুণাবলি অল্প সময়ের মধ্যে অর্জন সম্ভব নয়। সাধনা ও অধ্যবসায়ের মধ্যে দিয়ে ধীরে ধীরে তা অর্জিত হয়। তাই শৈশব থেকেই যদি এসব গুণাবলি চর্চা করা যায়, তাহলে ছেলেমেয়েরা তা বাস্তবজীবনে প্রয়োগ করতে পারবে। শিক্ষার মানোন্নয়নসহ শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা শেখাতে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন। এগুলো আবার মনিটরিংও করা হবে।
মাউশির সহকারী পরিচালক (একিউএইউ, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মাহমুদ হাসান সমকালকে জানান, ৮ দফা নির্দেশনাগুলো হচ্ছে- বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার গল্প শোনানো, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের লাইব্রেরিতে শিক্ষার্থীদের নাগালের মধ্যে ওপেন শেলফে 'বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ দলিলপত্র (১৫ খণ্ড)' সেটটি উন্মুক্ত রাখতে হবে। শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন অ্যাসেম্বলিতে দুটি নৈতিক বাক্য পাঠ করবে, দেয়ালে নৈতিক বাক্য লেখা থাকবে এবং শিক্ষকরা প্রতিদিন ক্লাসে ২টি নৈতিক বাক্য ব্যাখ্যা করবেন যেন ছাত্রছাত্রীরা এটি তাদের বাস্তবজীবনে প্রয়োগ করতে পারে। মাল্টিমিডিয়া ব্যবহার করে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। ইংরেজি বিষয়ের ক্লাস ইংরেজিতেই পরিচালনা করতে হবে। ইন-হাউস-ফ্যাকাল্টি ডেভেলপমেন্ট প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, শিক্ষাঙ্গন সবুজায়ন করা, জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল অনুশীলন করতে হবে।
No comments