পায়ে হেঁটে দেশ দেখার নেশায় শোভন
নানা মানুষের নানান নেশা। কারও ছবি আঁকা, কারও গান- কেউবা ছোটেন পাহাড় জয়ে। কিন্তু জাহাঙ্গীর আলম শোভনের (৩৫) হলো দেশ দেখার নেশা।
‘দেখবো বাংলাদেশ গড়বো বাংলাদেশ’ স্লোগানকে ধারণ করে পায়ে হেঁটে সমগ্র বাংলাদেশ দেখার নেশায় বেরিয়ে পড়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সহযোগিতা আর নিজের অদম্য ইচ্ছাকে পুঁজি করে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে পায়ে হেঁটে তেতুলিয়া থেকে টেকনাফ সফরের উদ্দেশ্যে বাংলাবান্ধা থেকে তার যাত্রা শুরু।
কথা হলে জানা যায়, ভ্রমণ তার নেশা ও ভালোলাগা। একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত শোভন ব্যক্তিগত জীবনে এক ছেলের জনক। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে শোভন সবার বড়। স্থায়ী বাড়ি ফেনীর দাগনভূঁইয়া। বর্তমানে তিনি পরিবারসহ বসবাস করছেন রাজধানীর গুলশানে।
গোটা বাংলাদেশ পায়ে হেঁটে দেখার প্রতিজ্ঞায় তিনি এক মিনিটের জন্যও কোনো যানবাহনে চড়েননি। চলার পথে কোনো দুর্ঘটনা বা বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন কিনা জানতে চাইলে জানান, এখন পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা বিপদের সম্মুখীন হননি। যেখানেই গিয়েছেন সাধারণ মানুষসহ প্রশাসনের সহযোগিতা পেয়েছেন। প্রতিদিন ভোর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত হাঁটা চলে।
এ দীর্ঘ পথে নিজের অতি প্রয়োজনীয় কিছু জামা-কাপড় ও হালকা খাবার বহন করার সুবিধার্থে তিনি ব্যবহার করছেন বেবি ক্যারিয়ার ট্রলি। আশা করছেন, আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ভ্রমণ শেষ করতে পারবেন। এজন্য সবার দোয়া ও সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
‘দেখবো বাংলাদেশ গড়বো বাংলাদেশ’ স্লোগানকে ধারণ করে পায়ে হেঁটে সমগ্র বাংলাদেশ দেখার নেশায় বেরিয়ে পড়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সহযোগিতা আর নিজের অদম্য ইচ্ছাকে পুঁজি করে গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে পায়ে হেঁটে তেতুলিয়া থেকে টেকনাফ সফরের উদ্দেশ্যে বাংলাবান্ধা থেকে তার যাত্রা শুরু।
কথা হলে জানা যায়, ভ্রমণ তার নেশা ও ভালোলাগা। একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত শোভন ব্যক্তিগত জীবনে এক ছেলের জনক। তিন ভাই ও তিন বোনের মধ্যে শোভন সবার বড়। স্থায়ী বাড়ি ফেনীর দাগনভূঁইয়া। বর্তমানে তিনি পরিবারসহ বসবাস করছেন রাজধানীর গুলশানে।
গোটা বাংলাদেশ পায়ে হেঁটে দেখার প্রতিজ্ঞায় তিনি এক মিনিটের জন্যও কোনো যানবাহনে চড়েননি। চলার পথে কোনো দুর্ঘটনা বা বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন কিনা জানতে চাইলে জানান, এখন পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা বিপদের সম্মুখীন হননি। যেখানেই গিয়েছেন সাধারণ মানুষসহ প্রশাসনের সহযোগিতা পেয়েছেন। প্রতিদিন ভোর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত হাঁটা চলে।
এ দীর্ঘ পথে নিজের অতি প্রয়োজনীয় কিছু জামা-কাপড় ও হালকা খাবার বহন করার সুবিধার্থে তিনি ব্যবহার করছেন বেবি ক্যারিয়ার ট্রলি। আশা করছেন, আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে ভ্রমণ শেষ করতে পারবেন। এজন্য সবার দোয়া ও সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।