ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এ ভোট দেয়ার নিয়ম
বৈধ ভোটার সনাক্ত হওয়ার পর ভোটার গোপন কক্ষে যাবেন যেটি ব্যালট ইউনিট হিসেবে পরিচিত।
সেখানে ঢুকেই তিনি ব্যালট পেপার দেখতে পাবেন মেশিনে এবং প্রতীকের পাশে থাকা বাটন চাপ দিয়ে ভোট দেবেন।
ভোট দেয়ার পর স্ক্রিনে যাকে ভোট দিয়েছেন সেই প্রার্থীর প্রতীকের ছবি ভেসে উঠবে। এটিই ভোটারের জন্য কনফার্মেশন যে তিনি কোন মার্কায় ভোট দিয়েছেন। ভোটার কনফার্ম করার বাটনে চাপ দিলে একটি শব্দ আসবে যাতে বোঝা যাবে যে তার ভোট দেয়া হয়ে গেছে।
শাহাদত হোসেন বলেন, মেশিনের কার্ডে শুধু ওই কেন্দ্রের ভোটারদের তথ্য থাকবে ফলে অন্য কেউ ভোট দিতে পারবে না।
আবার কেউ কারও ভোট মুছেও দিতে পারবে না। কেউ একাধিকবার বাটন চাপলেও প্রথমে যেখানে ভোট দিবেন সেটিই থাকবে।
আবার মেশিনটিতে ব্যবহারের জন্য স্মার্ট কার্ড থাকবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে, ফলে অন্য কেউ বুথ কক্ষ দখল করলেও কোনো কাজে আসবে না।
অন্যদিকে নির্দিষ্ট সময় শেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কন্ট্রোল ইউনিট থেকে ক্লোজ সুইচ চাপলে ভোট দেয়ার আর কোনো সুযোগ থাকবে না।
সেখানে ঢুকেই তিনি ব্যালট পেপার দেখতে পাবেন মেশিনে এবং প্রতীকের পাশে থাকা বাটন চাপ দিয়ে ভোট দেবেন।
ভোট দেয়ার পর স্ক্রিনে যাকে ভোট দিয়েছেন সেই প্রার্থীর প্রতীকের ছবি ভেসে উঠবে। এটিই ভোটারের জন্য কনফার্মেশন যে তিনি কোন মার্কায় ভোট দিয়েছেন। ভোটার কনফার্ম করার বাটনে চাপ দিলে একটি শব্দ আসবে যাতে বোঝা যাবে যে তার ভোট দেয়া হয়ে গেছে।
শাহাদত হোসেন বলেন, মেশিনের কার্ডে শুধু ওই কেন্দ্রের ভোটারদের তথ্য থাকবে ফলে অন্য কেউ ভোট দিতে পারবে না।
আবার কেউ কারও ভোট মুছেও দিতে পারবে না। কেউ একাধিকবার বাটন চাপলেও প্রথমে যেখানে ভোট দিবেন সেটিই থাকবে।
আবার মেশিনটিতে ব্যবহারের জন্য স্মার্ট কার্ড থাকবে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে, ফলে অন্য কেউ বুথ কক্ষ দখল করলেও কোনো কাজে আসবে না।
অন্যদিকে নির্দিষ্ট সময় শেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কন্ট্রোল ইউনিট থেকে ক্লোজ সুইচ চাপলে ভোট দেয়ার আর কোনো সুযোগ থাকবে না।
No comments