রাতে পথ চলায় পুলিশের ১০ সতর্কতা
রাতে চলাচল করার সময় ১০ রকমের সতর্কতা অবলম্বন করতে পুলিশের পক্ষ থেকে নির্দেশনা হয়েছে।
এসব নির্দেশনা নিয়মমাফিক মেনে চলার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) নগরবাসীর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।
সম্প্রতি
ডিএমপির উপপুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, ‘সাধারণত রাতে ১০ বিষয়
মেনে চলা যেতে পারে। তাহলে চলাচল যেমন স্বস্তিদায়ক হবে, তেমনি অনাকাঙ্খিত
ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। আর এগুলো যেন নগরবাসী মেনে চলেন সেজন্য
পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত আছে।’
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. রাতে চলাচলের সময় আলোকিত রাস্তা ব্যবহারের বিকল্প নেই।
২. বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, লঞ্চঘাটে গভীর রাতে পৌঁছলে বাসায় ফেরার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। ট্যাক্সি, সিএনজি অটোরিকশার পরিবর্তে বাস অধিকতর নিরাপদ। ফোনে চার্জ ও ব্যালেন্স পর্যাপ্ত রাখুন। না হলে গভীর রাতে প্রয়োজনের সময় কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে অসহায় হয়ে পড়বেন। খুব বেশি তাড়া না থাকলে সকাল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা যেতে পারে।
৩. অচেনা বা অপরিচিত কোনো জায়গা খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্ক থাকতে হবে। আপনার আচরণে যেন আপনাকে কেউ সন্দেহ করতে না পারে।
৪. চলাচলের সময় দামি মোবাইল, বেশি পরিমাণ টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার কিংবা অন্য মূল্যবান সামগ্রী প্রয়োজন না হলে বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫. নির্জন স্থানের পরিবর্তে ব্যস্ত সড়ক বা স্থান ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে। যেখানে লোক চলাচল আছে, এমন সড়ক বা স্থানই এ জন্য উত্তম।
৬. গভীর রাতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে একা না গিয়ে কাউকে সঙ্গে রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনের সময় একে অন্যের সাহায্যে আসবে।
৭. বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে হবে। অপরিচিত লোকের দেওয়া খাবার খাওয়া যাবে না।
৮. চলার পথে কেউ সাহায্য চাইলে নিশ্চিত হয়ে চেষ্টা করুন সাহায্যপ্রার্থী কোনো প্রতারক দলের সদস্য কি না। প্রয়োজনে পুলিশের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
৯. ‘একটু এদিকে আসেন, কথা আছে’- অপরিচিত কেউ রাস্তায় এভাবে আপনাকে ডাকলে এড়িয়ে চলতে হবে। চেষ্টা করুন আশেপাশে লোকজন আছে এমন জায়গায় থেকে কথা বলার।
১০. থানার মোবাইল নম্বর সর্বদা নিজের মোবাইল ফোনে এবং মানিব্যাগে সংরক্ষণ করুন। যেন প্রয়োজনে দ্রুত পুলিশের সাহায্য সহজেই পাওয়া যায়।
১. রাতে চলাচলের সময় আলোকিত রাস্তা ব্যবহারের বিকল্প নেই।
২. বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন, লঞ্চঘাটে গভীর রাতে পৌঁছলে বাসায় ফেরার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। ট্যাক্সি, সিএনজি অটোরিকশার পরিবর্তে বাস অধিকতর নিরাপদ। ফোনে চার্জ ও ব্যালেন্স পর্যাপ্ত রাখুন। না হলে গভীর রাতে প্রয়োজনের সময় কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে অসহায় হয়ে পড়বেন। খুব বেশি তাড়া না থাকলে সকাল হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা যেতে পারে।
৩. অচেনা বা অপরিচিত কোনো জায়গা খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্ক থাকতে হবে। আপনার আচরণে যেন আপনাকে কেউ সন্দেহ করতে না পারে।
৪. চলাচলের সময় দামি মোবাইল, বেশি পরিমাণ টাকা-পয়সা, স্বর্ণালংকার কিংবা অন্য মূল্যবান সামগ্রী প্রয়োজন না হলে বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৫. নির্জন স্থানের পরিবর্তে ব্যস্ত সড়ক বা স্থান ব্যবহার করার চেষ্টা করতে হবে। যেখানে লোক চলাচল আছে, এমন সড়ক বা স্থানই এ জন্য উত্তম।
৬. গভীর রাতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন দেখা দিলে একা না গিয়ে কাউকে সঙ্গে রাখার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনের সময় একে অন্যের সাহায্যে আসবে।
৭. বাইরের খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করতে হবে। অপরিচিত লোকের দেওয়া খাবার খাওয়া যাবে না।
৮. চলার পথে কেউ সাহায্য চাইলে নিশ্চিত হয়ে চেষ্টা করুন সাহায্যপ্রার্থী কোনো প্রতারক দলের সদস্য কি না। প্রয়োজনে পুলিশের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
৯. ‘একটু এদিকে আসেন, কথা আছে’- অপরিচিত কেউ রাস্তায় এভাবে আপনাকে ডাকলে এড়িয়ে চলতে হবে। চেষ্টা করুন আশেপাশে লোকজন আছে এমন জায়গায় থেকে কথা বলার।
১০. থানার মোবাইল নম্বর সর্বদা নিজের মোবাইল ফোনে এবং মানিব্যাগে সংরক্ষণ করুন। যেন প্রয়োজনে দ্রুত পুলিশের সাহায্য সহজেই পাওয়া যায়।
No comments