টেলিটকের ৪জি চালু হচ্ছে আগস্টে
আগস্ট মাসে ৪জি চালু করবে সরকারি মালিকানাধীন মোবাইল অপারেটর কোম্পানী টেলিটক। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় আশা প্রকাশ করে বলা হয়, চলতি বছরের আগস্ট থেকে ৪জি সেবা চালু করা যাবে। কমিটির সভাপতি ইমরান আহমেদের সভাপতিত্বে রোববার সংসদ ভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, শওকত হাচানুর রহমান (রিমন) এবং কাজী ফিরোজ রশীদ সভায় অংশ গ্রহণ করেন। এছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রেনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার সভায় অংশ গ্রহণ করেন। সভায় দেশের বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরদের ৪ জি কার্যক্রম চালু করার প্রেক্ষিতে টেলিটকের প্রস্ততিসহ বিটিআরসির সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিবসহ, মন্ত্রণালয় ও সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরদের ৪জি কার্যক্রম চালু করার প্রেক্ষিতে টেলিটকের নিজস্ব অর্থায়নে (প্রায় ২০০ কোটি প্রাক্কলিত ব্যয়) বিভাগীয় শহরে ৪জি সেবা চালুর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ১১০০টি সাইটে ৪জি ইনোড বি স্থাপন করা হবে। ৪জি চালু করার লক্ষ্যে বর্তমান ব্যাকবোন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ককে সম্প্রসারন করা হবে।
সভায় বলা হয় ভিওআইপি প্রযুক্তি ব্যবহার করে অবৈধ স্থাপনা পরিচালনাকারীদের শনাক্ত করার লক্ষে বিটিআরসি গঠিত কমিটি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা প্রতিনিয়ত ভিওআইপি অভিযান পরিচালনা করে আসছে। ২০০৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত অবৈধ ভিওআইপি অভিযান পরিচালনার সংখ্যা ৩৮৩টি এবং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত অবৈধ ভিওআইপি অভিযান মোট জব্দকৃত সীমের সংখ্যা ২,৬৮,২১৫।
এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের অনুমোদিত কলরেট সর্বনি¤œ ২৫ পয়সা থেকে ২ টাকা নির্ধারণ করা আছে। বর্তমানে বিভিন্ন প্যাকেজের গড় কলরেট ৫৮ পয়সা। বাংলাদেশে ২০০১ সালে গড় কলরেট ছিল ৯.৬০ যা বর্তমানে প্রায় ৯.০২ টাকা কমেছে। সর্বোচ্চ ১০সেসেন্ড পালস চালু করায় মোবাইল গ্রাহকরা সাশ্রয়ী মূল্যে কথা বলতে পারছেন। কমিটি দেশের সকল জেলায় ইন্টারনেট চার্জ সমান করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে।
সভায় জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন মোবাইল অপারেটরদের ৪জি কার্যক্রম চালু করার প্রেক্ষিতে টেলিটকের নিজস্ব অর্থায়নে (প্রায় ২০০ কোটি প্রাক্কলিত ব্যয়) বিভাগীয় শহরে ৪জি সেবা চালুর পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ১১০০টি সাইটে ৪জি ইনোড বি স্থাপন করা হবে। ৪জি চালু করার লক্ষ্যে বর্তমান ব্যাকবোন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ককে সম্প্রসারন করা হবে।
সভায় বলা হয় ভিওআইপি প্রযুক্তি ব্যবহার করে অবৈধ স্থাপনা পরিচালনাকারীদের শনাক্ত করার লক্ষে বিটিআরসি গঠিত কমিটি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা প্রতিনিয়ত ভিওআইপি অভিযান পরিচালনা করে আসছে। ২০০৭ সাল থেকে ২০১৮ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত অবৈধ ভিওআইপি অভিযান পরিচালনার সংখ্যা ৩৮৩টি এবং ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সালের ২১ মার্চ পর্যন্ত অবৈধ ভিওআইপি অভিযান মোট জব্দকৃত সীমের সংখ্যা ২,৬৮,২১৫।
এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের অনুমোদিত কলরেট সর্বনি¤œ ২৫ পয়সা থেকে ২ টাকা নির্ধারণ করা আছে। বর্তমানে বিভিন্ন প্যাকেজের গড় কলরেট ৫৮ পয়সা। বাংলাদেশে ২০০১ সালে গড় কলরেট ছিল ৯.৬০ যা বর্তমানে প্রায় ৯.০২ টাকা কমেছে। সর্বোচ্চ ১০সেসেন্ড পালস চালু করায় মোবাইল গ্রাহকরা সাশ্রয়ী মূল্যে কথা বলতে পারছেন। কমিটি দেশের সকল জেলায় ইন্টারনেট চার্জ সমান করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করেছে।
No comments